০১. খাক-এ-শিফা হাতে নিয়ে দোয়া - একদা এক লোক ইমাম আঃ কে এসে সে সর্বদা যে কোন ধরনের অসুখ বা ব্যথায় আক্রান্ত এবং কোন ঔষধ সেবনেও কোন আরোগ্য নেই, তখন ইমাম আঃ খাক-এ-শিফা হাতে নিয়ে নিন্ম দোয়াটি পড়তে বললেন:
بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ
اَللّٰهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ بِحَقِّ هٰذِهِ الطِّينَةِ وَ بِحَقِّ الْمَلَكِ الَّذِيْ أَخَذَهَا وَ بِحَقِّ النَّبِيِّ الَّذِيْ قَبَضَهَا وَ بِحَقِّ الْوَصِيِّ الَّذِيْ حَلَّ فِيْهَا صَلِّ عَلٰى مُحَمَّدٍ وَ أَهْلِ بَيْتِهٖ وَ اجْعَلْ فِيْهَا شِفَآءً مِنْ كُلِّ دَآءٍ وَ أَمَاناً مِنْ كُلِّ خَوْفٍ
০২. খাক-এ-শিফা খাওয়ার সময় দোয়া - শুধুমাএ এক চিমটি খাক-এ-শিফা মুখে খাওয়ার আগে নিন্ম দোয়াটি পড়তে হবে:
بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ
اَللّٰهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ بِحَقِّ الْمَلَكِ الَّذِي قَبَضَهَا وَ أَسْأَلُكَ بِحَقِّ النَّبِيِّ الَّذِيْ خَزَنَهَا وَ أَسْأَلُكَ بِحَقِّ الْوَصِيِّ الَّذِيْ حَلَّ فِيْهَا أَنْ تُصَلِّيَ عَلٰى مُحَمَّدٍ وَ آلِ مُحَمَّدٍ وَ أَنْ تَجْعَلَهَا لِيْ شِفَاءً مِنْ كُلِّ دَاءٍ وَ أَمَاناً مِنْ كُلِّ خَوْفٍ وَ حِفْظاً مِنْ كُلِّ سُوْ ءٍ
০৩. নতুন ঘর/বাড়ী তৈরীর সময় - হযরত মোহাম্মাদ (সাঃ) বলেছেন যে কেউ যখন নতুন ঘর/বাড়ী তৈরীর সময় অবশ্যই যেন একটি স্বাস্থ্য সবল ভেড়া কোরবানী দেয় এবং মাংস গরীব/এতিম বন্টন করে এবং নিন্ম দোয়াটি পড়তে হবে:
بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ
اَللّٰهُمَّ ادْحَرْ عَنِّي مَرَدَةَ الْجِنِّ وَ الْإِنْسِ وَ الشَّيَاطِيْنِ وَ بَارِكْ لِي فِيْ بِنَائِي
০৪. প্রয়োজনীয় কাজে ঘর থেকে বের হবার দোয়া - ইমাম আলী আঃ থেকে বর্ণিত যখন কোন ব্যক্তি ঘরে প্রবেশ করে সে অবশ্যই যন পড়ে “আস সালামু আলাইনা মিনা রাব্বেনা”। যখন সে ঘরে থাকবে সে যাতে অবশ্যই সুরা তাওহীদ পড়ে এতে দারিদ্র ও সমস্যা থেকে রক্ষা করবে। এবং যখন সে প্রয়োজনীয় কাজে ঘর থেকে বের হবে তখন যেন সুরা ফাতেহা, আয়াতুল কুরসী, সুরা কদ্বর ও সুরা আলে ইমরানে নিম্ন আয়াতটি পড়ে:
اَلسَّلاَمُ عَلَيْنَا مِنْ رَبِّنَا
بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ
اِنَّ فِىْ خَلْقِ السَّمَاوَاتِ وَالْاَرْضِ وَاخْتِلاَفِ الَّيْلِ وَالنَّهَارِ لَاٰيَاتٍ لّاُِولِى الْاَلْبَابِ.الَّذِيْنَ يَذْكُرُوْنَ اللهَ قِيَامًا وَّ قُعُوْدًا وَّ عَلٰي جُنُوْبِهِمْ وَ يَتَفَكَّرُوْنَ فِى خَلْقِ السَّمَاوَاتِ وَالْاَرْضِ، رَبَّنَا مَا خَلَقْتَ هٰذَا بَاطِلاً، سُبْحَانَكَ فَقِنَا عَذَابَ النَّارِ.رَبَّنَآ اِنَّكَ مَنْ تُدْخِلِ النَّارَ فَقَدْ اَخْزَيْتَهٗ، وَمَا لِلظَّالِمِيْنَ مِنْ اَنْصَارٍ.رَبَّنَآ اِنَّنَا سَمِعْنَا مُنَادٍيًا يُّنَادِىْ لِلْاِيْمَانِ اَنْ اٰمِنُوْا بِرَبِّكُمْ فَاٰمَنَّا، رَبَّنَا فَاغْفِرْ لَنَا ذُنُوْبَنَا وَ كَفِّرْعَنَّا سَيِّاٰتِنَا وَ تَوَفَّنَا مَعَ الْاَبْرَارِ.رَبَّنَا وَ اٰتِنَا مَا وَعَدْتَّنَا عَلٰي رُسُلِكَ وَلاَ تُخْزِنَا يَوْمَ الْقِيَامَةِ، اِنَّكَ لاَ تُخْلِفُ الْمِيْعَادَ
০৫. পার্থিব ও আধ্যাতিক কাজে ঘর থেকে বের হবার দোয়া - ইমাম মোহাম্মাদ বাকের আঃ থেকে বর্ণিত: যখন কোন ব্যক্তি পার্থিব বা আধ্যাতিক কাজে ঘর থেকে বের হবার জন্য নিম্ন লিখিত দোয়া পড়বে আল্লাহ কল্যান সাধিত করবেন।
بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ
بِسْمِ اللَّهِ حَسْبِيَ اللَّهُ تَوَكَّلْتُ عَلَى اللَّهِ اَللّٰهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ خَيْرَ أُمُوْرِيْ كُلِّهَا وَ أَعُوْذُ بِكَ مِنْ خِزْيِ الدُّنْيَا وَ عَذَابِ الْآخِرَةِ .
০৬. আংটি পরার সময় দোয়া - হযরত জাফর স্বাদিক আঃ থেকে বর্নিত আংটি পরার সময় নিম্ন লিখিত দোয়া পড়িতে হবে
بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ
اَللّٰهُمَّ سِمْنِي بِسِيْمَاءِ الْإِيمَانِ وَ اخْتِمْ لِي بِالْخَيْرِ وَ اجْعَلْ عَاقِبَتِيْ إِلٰى خَيْرٍ وَ إِنَّكَ أَنْتَ الْعَزِيْزُ الْكَرِيْمُ.
০৭. কেয়ামতে পুরষ্কৃত হবার দোয়া - ইমাম মোহাম্মাদ বাকের আঃ থেকে বর্নিত কেয়ামতে পুরষ্কৃত হবার দোয়া
بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ
سُبْحَانَ رَبِّكَ رَبِّ الْعِزَّةِ عَمَّا يَصِفُوْنَ. وَ سَلَامٌ عَلَى الْمُرْسَلِيْنَ. وَالْحَمْدُ لِلّٰهِ رَبِّ الْعَالَمِيْنَ
০৮. পাহাড়ে বা উচ্চতায় থাকাকালীন দোয়া
بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ
لَا اِلٰهَ اِلاَّ اللهُ وَ اللهُ اَكْبَرُ
০৯. ভ্রমন কালীন খারাপ লক্ষন থেকে বাচার দোয়া - হযরত মুসা কাযিম আঃ থেকে বর্ণিত ৭টি লক্ষন ভ্রমনকারীর জন্য খারাপ ১) ডান পাশে যদি কাক ড়াকে, ২) কুকুর লেজ উচিয়ে সামনে দাড়ায়, ৩) লেঙ্গুর/শিয়াল চেহারা বরাবর বসে, ৪) যাত্রাকালীন রাস্তায় যদি হরিণ তার বাম পাশ হতে যায়, ৫) যদি পেঁচা ডাকে, ৬) পথে আগমনের পূর্বে সাদা চুল ওয়ালা বৃদ্ধ বুড়ির আগমন ও ৭) রাস্তার সামনে কোন গাধা উচিয়ে থাকলে – যখন উল্লেখিত একটিও লক্ষন ভ্রমন সময় হলে নিম্ন দোয়া পড়তে হবে
بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ
اِعْتَصَمْتُ بِكَ يَا رَبِّ مِنْ شَرِّ مَا أَجِدُ فِي نَفْسِيْ فَاعْصِمْنِيْ مِنْ ذٰلِكَ
১০. ভ্রমন পূর্ব দোয়া - ইমাম মুসা কাযিম আঃ থেকে বর্ণিত যখন কোন ব্যক্তি ভ্রমন ইচ্ছা পোষন করে তাহলে ঘরের দরজায় দাড়িয়ে গন্তব্যে দিকে মুখ সুরা ফাতেহা পড়ে নিম্ন দোয়া পাঠ করে
بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ
اَللّٰهُمَّ احْفَظْنِي وَ احْفَظْ مَا مَعِيَ وَ سَلِّمْنِي وَ سَلِّمْ مَا مَعِيَ وَ بَلِّغْنِيْ وَ بَلِّغْ مَا مَعِيَ بِبَلَاغِكَ الْحَسَنِ الْجَمِيْلِ
০১. খাক-এ-শিফা হাতে নিয়ে দোয়া - একদা এক লোক ইমাম আঃ কে এসে সে সর্বদা যে কোন ধরনের অসুখ বা ব্যথায় আক্রান্ত এবং কোন ঔষধ সেবনেও কোন আরোগ্য নেই, তখন ইমাম আঃ খাক-এ-শিফা হাতে নিয়ে নিন্ম দোয়াটি পড়তে বললেন:
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম আল্লাহুম্মা ইন্নি আস আলোকা বে হাক্কে হাযেহিত তিনাতে ওয়া বেহাক্কি মালেকিল লাযি আকহাযাহে বেহাক্কিন নাবি ইল লাযি তাবযাহা ওয়া বে হাক্কিল ভাসল ইল হাল্লা ফিহা সাল্লে আলা মোহাম্মাদিন ওয়া আহলে বায়তেহি ভাযাল ই ফিহা আম্মিন কুল্লে দা ইন ওয়া আমমামা মিন কুল্লে খ্বাবফিন।
০২. খাক-এ-শিফা খাওয়ার সময় দোয়া - শুধুমাএ এক চিমটি খাক-এ-শিফা মুখে খাওয়ার আগে নিন্ম দোয়াটি পড়তে হবে:
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম
আল্লাহুম্মা ইন্নি আস আলোকা বে হাক্কিল মাল আকেল লাযি কাবযাহা ওয়া আসা লোকা বে হাক্কিন নাবী ইল লাযি খাযানাহা ওয়া আসালোকা বে হাক্কিল ওয়াসি ইল লাযি হাল্লা ফিহা আন তো সাল্লি আলা মোহাম্মাদমাদিন ওয়া আন তায আলিহা শিফা আম মিন কুল্লে দা-ইন ওয়া আমানাম মিন কুল্লে সু-ইন।
০৩. নতুন ঘর/বাড়ী তৈরীর সময় - হযরত মোহাম্মাদ (সাঃ) বলেছেন যে কেউ যখন নতুন ঘর/বাড়ী তৈরীর সময় অবশ্যই যেন একটি স্বাস্থ্য সবল ভেড়া কোরবানী দেয় এবং মাংস গরীব/এতিম বন্টন করে এবং নিন্ম দোয়াটি পড়তে হবে:
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম
আল্লাহুম্মার হাম ইন্নি মারাদাতাল জিন্নে ওয়াল ইনসে ওয়াস ইয়াতিনা ওয়া বারিক লি ফি বে-না-ই।
০৪. প্রয়োজনীয় কাজে ঘর থেকে বের হবার দোয়া - ইমাম আলী আঃ থেকে বর্ণিত যখন কোন ব্যক্তি ঘরে প্রবেশ করে সে অবশ্যই যন পড়ে “আস সালামু আলাইনা মিনা রাব্বেনা”। যখন সে ঘরে থাকবে সে যাতে অবশ্যই সুরা তাওহীদ পড়ে এতে দারিদ্র ও সমস্যা থেকে রক্ষা করবে। এবং যখন সে প্রয়োজনীয় কাজে ঘর থেকে বের হবে তখন যেন সুরা ফাতেহা, আয়াতুল কুরসী, সুরা কদ্বর ও সুরা আলে ইমরানে নিম্ন আয়াতটি পড়ে:
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম
আস সালামু আলাইনা মিনা রাব্বেনা
ইন্না ফি খালকেস সামাওয়াতে ওয়াল আরযে ওয়াক তেলাফিল লাইলে ওয়ান নাহারে লা আয়াতিল লে-উ-লিল আলাবাবা। আল লাযি না ইয়ায কুরুনাল লাহা কেয়ামাওঁ ওয়ালা জুনুবেহিম ওয়া ইয়াতা ফাক্কা রুনা ফি খালকিস সামাওয়াতে ওয়াল আরযে রাব্বেনা মা খালাক্তা হাযা বে তালা সুবহানাকা ফি কীনা আযাবান নার। রাব্বেনা ইন্নাকা মান তুদ খেলীন নারা ফাক্বাদ আখযায়তাহো ওয়ামা লিয যালেমিনা মিন আনসার। রাব্বেনা ইন্নানা সামেয়ানা মোনাদিয়ান ইয়ো নাদি লিল ঈমানে আন আমেনো বে রাব্বেকুম ফা আমান্না রাব্বানা ফাগ ফির লানা যুনোবানা ওয়া কাফ্ফীর আন্না সাইয়েতেনা ওয়া তাওয়াফ ফানা মা-আল আবরার রাব্বানা আতেনা মা-ওয়া আদনা আলা রাসূলেকা ওয়ালা তোখযেনা ইউমাল ক্বেয়ামা ইন্নাকা লা তোখলেফোল মেয়াদ।
০৫. পার্থিব ও আধ্যাতিক কাজে ঘর থেকে বের হবার দোয়া - ইমাম মোহাম্মাদ বাকের আঃ থেকে বর্ণিত: যখন কোন ব্যক্তি পার্থিব বা আধ্যাতিক কাজে ঘর থেকে বের হবার জন্য নিম্ন লিখিত দোয়া পড়বে আল্লাহ কল্যান সাধিত করবেন।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম
বিসমিল্লাহে হাসবিয়াল লাহো তাওয়াক কালতো আলাল লাহে আল্লাহোম্মা আস-আলোকা খায়রা উমোরি কোললেহা ওয়া আ-উযো বেকা মিন খিয উয়িদ দুনইয়া ওয়া আযাবিল আখেরাহ্।
০৬. আংটি পরার সময় দোয়া - হযরত জাফর স্বাদিক আঃ থেকে বর্নিত আংটি পরার সময় নিম্ন লিখিত দোয়া পড়িতে হবে
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম
আল্লাহুম্মা সাউমনি বেসিমা-ইল ঈমানে ওয়াখ তিমলি বেখাইরেন ওয়ায আল আ কে বাতি ইলা খাইরিন ইন্নাকা আনতাল আযিযুল হাকিমুল কারিম
০৭. কেয়ামতে পুরষ্কৃত হবার দোয়া - ইমাম মোহাম্মাদ বাকের আঃ থেকে বর্নিত কেয়ামতে পুরষ্কৃত হবার দোয়া
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম
সুবহানা রাববেকা রাব্বিল ইযযাতে আম্মা ইয়াসি ফুন ওয়া সালামুন আলাল মুরসালিন ওয়াল হামদো লিললিহে রাব্বিল আলামিন
০৮. পাহাড়ে বা উচ্চতায় থাকাকালীন দোয়া
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম
লা ইলাহা ইল্লালাহু ওয়াল লাহু আকবার
০৯. ভ্রমন কালীন খারাপ লক্ষন থেকে বাচার দোয়া - হযরত মুসা কাযিম আঃ থেকে বর্ণিত ৭টি লক্ষন ভ্রমনকারীর জন্য খারাপ ১) ডান পাশে যদি কাক ড়াকে, ২) কুকুর লেজ উচিয়ে সামনে দাড়ায়, ৩) লেঙ্গুর/শিয়াল চেহারা বরাবর বসে, ৪) যাত্রাকালীন রাস্তায় যদি হরিণ তার বাম পাশ হতে যায়, ৫) যদি পেঁচা ডাকে, ৬) পথে আগমনের পূর্বে সাদা চুল ওয়ালা বৃদ্ধ বুড়ির আগমন ও ৭) রাস্তার সামনে কোন গাধা উচিয়ে থাকলে – যখন উল্লেখিত একটিও লক্ষন ভ্রমন সময় হলে নিম্ন দোয়া পড়তে হবে
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম
অ্যায় তাসামতো বেকা ইয়া রাব্ব মিন সার্রে মা আজেদো ফি নাফসি ফা সেমোনি মিন যালেকা
১০. ভ্রমন পূর্ব দোয়া - ইমাম মুসা কাযিম আঃ থেকে বর্ণিত যখন কোন ব্যক্তি ভ্রমন ইচ্ছা পোষন করে তাহলে ঘরের দরজায় দাড়িয়ে গন্তব্যে দিকে মুখ সুরা ফাতেহা পড়ে নিম্ন দোয়া পাঠ করে
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম
আল্লাহুম্মাহ্ ফাযনি ওয়াফায মা-মায়েকা ওয়া সাললেমনি ওয়া সাল্লিমা মা-ইয়া ওয়া বাল্লিগ মা মা-ইয়া বে-বালাগ হেকাল হাসানিল জামিল