১১. ভ্রমনকালীন সময় সাথে রাখার দোয়া

بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ

بِاللَّهِ بِاللَّهِ بِاللَّهِ أَسْأَلُكَ يَا مَلِكَ الْمُلُوكِ الْأَوَّلَ الْقَدِيمَ الْأَبَدِيَّ الَّذِي لَا يَزُولُ وَ لَا يَحُولُ أَنْتَ اللَّهُ الْعَظِيمُ الْكَـافِي كُلَّ شَيْ‏ءٍ الْمُحِيْطُ بِكُـلِّ شَيْ‏ءٍ اَللّٰهُمَّ اكْفِنِيْ بِاسْمِكَ الْأَعْظَمِ الْأَجَلِّ الْوَاحِدِ الْأَحَدِ الصَّمَدِ الَّذِيْ لَمْ يَلِدْ وَ لَمْ يُولَدْ وَ لَمْ يَكُنْ لَهٗ كُفُواً أَحَدٌ احْجُبْ عَنِّي شُرُوْرَهُمْ وَ شُرُوْرَ الْأَعْدَاءِ كُلِّهِمْ وَ سُيُوْفِهِمْ وَ بَأْسَهُمْ وَ اللَّهُ مِنْ وَرَائِهِمْ مُحِيْطٌ اَللّٰهُمَّ احْجُبْ عَنِّي شَرَّ مَنْ أَرَادَنِيْ بِسُوءٍ بِحِجَابِكَ الَّذِي احْتَجَبْتَ بِهٖ فَلَمْ يَنْظُرْ إِلَيْهِ أَحَدٌ مِنْ شَرِّ فَسَقَةِ الْجِنِّ وَ الْإِنْسِ وَ مِنْ شَرِّ سِلَاحِهِمْ وَ مِنَ الْحَدِيْدِ وَ مِنْ شَرِّ كُلِّ مَا نَتَخَوَّفُ وَ نَحْذَرُ وَ مِنْ شَرِّ كُلِّ شِدَّةٍ وَ بَلِيَّةٍ وَ مِنْ شَرِّ مَا أَنْتَ بِهٖ أَعْلَمُ وَ عَلَيْهِ أَقْدَرُ إِنَّكَ عَلٰى‏ كُلِّ شَيْ‏ءٍ قَدِيْرٌ وَ صَلَّى اللَّهُ عَلٰى مُحَمَّدٍ نَبِيِّهٖ وَ آلِهٖ وَ سَلَّمَ تَسْلِيْماً كَثِيْرًا.

১২. ভ্রমনকালীন সময় পার পরিবারবর্গের রক্ষার জন্য - হযরত মোহাম্মাদ মোস্তাফা সাঃ হতে বর্ণিত, যখন কোন ব্যক্তি ভ্রমনকালীন যাওয়ার সময় ২ রাকআত নামায আদায় করে নিম্ন দোয়াটি পাঠ তাহলে আল্লাহ তার পরিবারকে রক্ষা করবেন।

بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ

اَللّٰهُمَّ إِنِّيْ أَسْتَوْدِعُكَ نَفْسِيْ وَ أَهْلِيْ وَ مَالِيْ وَ دِيْنِيْ وَ دُنْيَايَ وَ آخِرَتِيْ وَ أَمَانَتِيْ وَ خَوَاتِيْمَ عَمَلِيْ‏

১৩. যখন কেউ পথ হারাবে - হযরত আলী আঃ থেকে বর্ণিত নিম্ন দোয়াটি পাঠ করবে

بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ

يَا صَالِحُ يَا اَبَا صَالِحٍ أَرْشِدُوْنَا إِلَى الطَّرِيْقِ رَحِمَكُمُ اللهُ

১৪. যখন ভীতিকর/বিপদ জনক স্থান পরিদর্শন - ইমাম জাফর সাদ্বিক আঃ থেকে বর্ণিত যখন কেউ ভীতিকর/বিপদ জনক স্থান পরিদর্শন করবে বা যে স্থানে ভয় পাবে তাহলে নিম্ন আয়াতটি পাঠ করতে হবে

بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ

رَبِّ اَدْخِلْنِىْ مُدْخَلَ صِدْقٍ وَّ اَخْرِجْنِىْ مُخْرَجَ صِدْقٍ وَّ اجْعَلْ لِّىْ مِنْ لَّدُنْكَ سُلْطَانًا نَصِيْرًا

১৫. নতুন কোন স্থান আগমনে - হযরত মোহাম্মাদ মোস্তাফা সাঃ এবং হযরত আলী আঃ বর্ণিত নতুন কোন স্থান বা জায়গায় আগমনের সময় নিম্ন দোয়াটি পাঠ করতে হবে

بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ

اَللّٰهُمَّ أَنْزِلْنِيْ مُنْزَلًا مُبَارَكًا وَ أَنْتَ خَيْرُ الْمُنْزِلِيْنَ

১৬. ডাকাতি/সম্পদ হরণকারী হতে রক্ষার দোয়া - ইমাম কাযিম আঃ হতে বর্ণিত কোন ব্যক্তি ডাকাতি/সম্পদ হরণকারী হতে বা কোন হিংস্র পশু হতে ভ্রমনের সময় নিম্ন দোয়াটি লিখে ঘোড়ার/সওয়ারীর পিছনে রাখতে হবে – হাদিস বর্ণনাকারী বলেছেন একদা এক হজ্ব মৌসুে হজ্ব যাওয়ার পথে এক দল ডাকাত হামলা করল, হাদিস বর্ণনাকারী নিম্ন দোয়াটি ঘোড়ার পিছন ছিল এবং ডাকত দল তার (হাদিস বর্ণনাকারীর) উপস্থিতি দেখতে পেল না এবং সেখান থেকে সহী ভাবে বের হয়ে আসলেন

بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ

لَا تَخَافُ دَرَكاً وَ لَا تَخْشٰى

بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ

১৭. সমুদ্রে ঝড়ে/সমুদ্রে বজ্রপাতের সময় - হযরত জাফর সাদ্বিক আঃ থেকে বর্ণিত, হাদিস বর্ণনাকারী সমুদ্রে ঝড়ে/সমুদ্রে বজ্রপাতের সময় নিম্ন আয়াতটি পাঠ করতেন এবং সমুদ্র উত্তাল হঠাৎ শান্ত হয়ে যেত। ৩৯ঃ৬৭

بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ

اَللهُ الَّذِىْ نَزَّلَ الْكِتَابَ، وَ هُوَ يَتَوَلَّى الصَّالِحِيْنَ. وَ مَا قَدَرُوْا اللهَ حَقَّ قَدْرِهٖ، وَ الْاَرْضُ جَمِيْعًا قَبْضَتُهٗ يَوْمَ الْقِيَامَةِ وَ السَّمٰوَاتُ مَطْوِيَّاتٌۢ بِيَمِيْنِهٖ، سُبْحَانَهٗ وَ تَعَالٰى عَمَّا يُشْرِكُوْنَ

১৮. নিমজ্জিত/ডুবে যাওয়া থেকে রক্ষার জন্য - ইমাম জাফর সাদ্বিক আঃ থেকে বর্ণিত যখন কোন ব্যক্তি নিমজ্জিত/ডুবে যাওয়ার শঙ্কা করবে নিম্ন আয়াতগুলো পাঠ করতে হবে। ৭ঃ১৯৬ এবং ৩৯ঃ৬৭

بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ

اِنَّ وَلِىِّىَ اللهُ الَّذِىْ نَزَّلَ الْكِتَابَ، وَ هُوَ يَتَوَلَّى الصَّالِحِيْنَ. وَ مَا قَدَرُوْا اللهَ حَقَّ قَدْرِهٖ، وَ الْاَرْضُ جَمِيْعًا قَبْضَتُهٗ يَوْمَ الْقِيَامَةِ وَ السَّمٰوَاتُ مَطْوِيَّاتٌۢ بِيَمِيْنِهٖ، سُبْحَانَهٗ وَ تَعَالٰى عَمَّا يُشْرِكُوْنَ

১৯. দোয়া প্রত্যেক নামাযের পর গুনাহ ক্ষমার জন্য - হযরত মোহাম্মাদ বাকের আঃ বলেছেন, যে কেহ প্রত্যেক নামায শেষে কোন নাড়া চাড়া না করে তিন বার নিম্ন দোয়াটি পড়বে তাহলে তার সমুদ্র এর মত গুনাহ আল্লাহ ক্ষমা করবেন

بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ

اَسْتَغْفَرُوْ ا اللهَ الَّذِيْ لَا اَلٰهَ اِلاَّ هُوَ الْحَيُّ الْقَيُّوْمُ ذُوْ الْجَلَالِ وَ الْاِكْرَامِ وَ اَتُوْبُ اِلَيْهِ

২০. ইমাম যায়নুল আবেদীন আঃ বলেছেন: হযরত মোহাম্মাদ সাঃ প্রত্যহ ফযরের নামায শেষে নিম্ন দোয়াটি পাঠ করতেন। যদি কেহ দোয়া পাঠ করে তাহলে সে হাজার হজ্জ্ব এর সওয়াব, হাজার শাব-এ-বারাত (১৫ শাবান) রাত্রির এবং হাজার শহীদদের জানাযা নামাযের ফজিলত/সওয়াব হাসিল করবে।

এক সময় হযরত জিবরাইল আঃ হযরত মোহাম্মাদ সাঃ কে বললেন: আপনার জন্য আমি যে সু-সংবাদ নিয়ে এসেছি তা আমি আর কোন নবী বা রাসূল নিকট নিয়ে আসি নাই। তা হল আপনার উম্মাত এর মধ্যে যে কেহ এই দোয়াটি ফজর নামাযের পর পাঠ করবে তাহলে আল্লাহ তাকে মঙ্গল করবেন- (সুফল গুলো নিম্ন দেওয়া হল ১) দুর্ঘটনা মৃত্যু থেকে রক্ষা করবেন, ২) কবরের মুনকির ও নাকির থেকে নিরাপদ রাখবেন, ৩) কবরের অণ্ধকারাছন্ন ও সীমাবদ্ধ জায়গা থেকে রক্ষা করবেন, ৪) দোজখের দরজা বণ্ধ করবেন, ৫) অসুখ বিসুখ থেকে রক্ষা করবেন, ৬) জান্নাতের আট (৮)টি দরজা খুলে দিবেন ও ৭) ভয়ানক শাসক থেকে রক্ষা করবেন।

بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ

لَا اِلٰهَ اِلاَّ اللهُ الْجَلِيْلُ الْجَبَّارُ لَا اِلٰهَ اِلاَّ اللهُ الْعَزِيْزُ الْغَفَّارُ لَا اِلٰهَ اِلاَّ اللهُ الْوَاحِدُ الْقَهَّارُ لَا اِلٰهَ اِلاَّ اللهُ وَحْدَهٗ لَا شَرِيْكَ لَهٗ اِلٰهًا وَّاحِدًا وَّ نَحْنُ لَهٗ مُسْلِمُوْنَ لَا اِلٰهَ اِلاَّ اللهُ وَحْدَهٗ لاَ شَرِيْكَ لَهٗ اِلٰهًا وَّاحِدًا وَ نَحْنُ لَهٗ مُخْلِصُوْنَ لَا اِلٰهَ اِلَّا اللهُ وَحْدَهٗ لاَ شَرِيْكَ لَهٗ اِلٰهًا وَّاحِدًا وَّ نَحْنُ لَهٗ عَابِدُوْنَ لاَ اِلٰهَ اِلاَّ اللهُ مُحَمَّدٌ رَّسُوْلُ اللهِ عَلِیٌّ وَلِیُّ اللهِ وَ صَلَّی اللهُ عَلٰی خَيْرِ خَلْقِهٖ وَ مَظْهَرِ لُطْفِهٖ مُحَمَّدٍ وَّ اٰلِهٖ اَجْمَعِيْنَ الطَّيِّبِيْنَ الطَّاهِرِيْنَ بِرَحْمَتِكَ يَا اَرْحَمَ الرَّاحِمِيْنَ حَسْبُنَا اللهُ وَ نِعْمَ الْوَكِيْلُ نِعْمَ الْمَوْلٰی وَ نِعْمَ النَّصِيْرُ

১১. ভ্রমনকালীন সময় সাথে রাখার দোয়া

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম

ইয়া আল্লাহো ইয়া আল্লাহো ইয়া আল্লাহো আসআলুকা ইয়া মালেকাল মামলুকিল আও-ওয়া-লুল কাদ্বীমুল আব আদে উল লাযি লা ইয়াযোলো ওয়ালা ইয়াহুলু আনতাল লাহোল আযিমোল কাফী লে কুল্লে সায়ইল মোহিতু বে কুল্লে সায়ইন আল্লাহুম্মা ইকফেনী বেইস মেকাল আযামাল লিল ওয়াহিদিল আহাদিস সামাদিল লাযী লাম ইয়া লীদ ওয়ালাম ইউ লাদ ওয়ালা ইয়াকুল কুফাওনা আহাদোন ওয়া জোব শো-রো রাহীম ওয়া শো-রাল আদা-য়ে কুল্লে হীম ওয়া সায়া ওয়াফ ফেহীম ওয়া বে ইসমিন ওয়াল লাহু মেয়ুন ওয়া রায়ে হিম মোহীত আল হুম্মা জোব আন্নি সাররা মান আরাদানি বেসুয়ে লেহিজা বেকাল লাযী এহতা জাবতা বেহী ফালাম ইয়ানযুর ইলায়কা আহাদুওঁ মিন সাররে ফাসাকাতিল জিন্নে ওয়াল ইনসে ওয়া মেন সাররে সালাহে হিম ওয়া মিনাল হাদীদি ওয়া মিন কুল্লে মা ইউতা খাও ওয়াফো ওয়া ইউ্ যারো ওয়া মেন সাররে কোঁ ই সিদ্দাসান ওয়া বালি ইয়াতিন ওয়া মেন সাররে মা আন্তা বেহী আ-লামো ওয়া আলায়হে আক্ব দারো ইন্নাকা আলা কুল্লে সায়য়েন কাদ্বীর সাললাল্লাহো আলা নাবী ইয়েহী মোহাম্মাদীন ওয়া আলেহী ওয়া সাল্লামা তাসলিমান।

১২. ভ্রমনকালীন সময় পার পরিবারবর্গের রক্ষার জন্য - হযরত মোহাম্মাদ মোস্তাফা সাঃ হতে বর্ণিত, যখন কোন ব্যক্তি ভ্রমনকালীন যাওয়ার সময় ২ রাকআত নামায আদায় করে নিম্ন দোয়াটি পাঠ তাহলে আল্লাহ তার পরিবারকে রক্ষা করবেন।

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম

আল্লাহুম্মা ইন্নি আসতাওঁ দিওকা নাফসি ওয়া আহিল ওয়া মালি ওয়া যোর রিআতি ওয়া দোন ইয়া ইয়া ওয়া আখেরাতি ওয়া আমানাতি ওয়া খাতেমাতা আমালি

১৩. যখন কেউ পথ হারাবে - হযরত আলী আঃ থেকে বর্ণিত নিম্ন দোয়াটি পাঠ করবে

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম

ইয়া সালেহো আগেসনী ইয়া সালেহো ইয়া আবা সালেহো আরসি দোনা ইলাত তারীক্বী রাহে মুকোমোল লাহু

১৪. যখন ভীতিকর/বিপদ জনক স্থান পরিদর্শন - ইমাম জাফর সাদ্বিক আঃ থেকে বর্ণিত যখন কেউ ভীতিকর/বিপদ জনক স্থান পরিদর্শন করবে বা যে স্থানে ভয় পাবে তাহলে নিম্ন আয়াতটি পাঠ করতে হবে

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম

রাব্ব আদখিলনি মোদখালা সীদকিন ওয়া আখরিজনি মোখরাজা সীদকিন ওয়াজাল লি মিল লাদোন কা সুলতানান নাসিরা

১৫. নতুন কোন স্থান আগমনে - হযরত মোহাম্মাদ মোস্তাফা সাঃ এবং হযরত আলী আঃ বর্ণিত নতুন কোন স্থান বা জায়গায় আগমনের সময় নিম্ন দোয়াটি পাঠ করতে হবে

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম

আল্লাহুম্মা আনযিলনি মোবারাকাওঁ ওয়া আনতা খায়রোল মুনযেলীন

১৬. ডাকাতি/সম্পদ হরণকারী হতে রক্ষার দোয়া - ইমাম কাযিম আঃ হতে বর্ণিত কোন ব্যক্তি ডাকাতি/সম্পদ হরণকারী হতে বা কোন হিংস্র পশু হতে ভ্রমনের সময় নিম্ন দোয়াটি লিখে ঘোড়ার/সওয়ারীর পিছনে রাখতে হবে – হাদিস বর্ণনাকারী বলেছেন একদা এক হজ্ব মৌসুে হজ্ব যাওয়ার পথে এক দল ডাকাত হামলা করল, হাদিস বর্ণনাকারী নিম্ন দোয়াটি ঘোড়ার পিছন ছিল এবং ডাকত দল তার (হাদিস বর্ণনাকারীর) উপস্থিতি দেখতে পেল না এবং সেখান থেকে সহী ভাবে বের হয়ে আসলেন

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম

লা তাখাফো দারাকান ওয়ালা তাখস্বা

১৭. সমুদ্রে ঝড়ে/সমুদ্রে বজ্রপাতের সময় - হযরত জাফর সাদ্বিক আঃ থেকে বর্ণিত, হাদিস বর্ণনাকারী সমুদ্রে ঝড়ে/সমুদ্রে বজ্রপাতের সময় নিম্ন আয়াতটি পাঠ করতেন এবং সমুদ্র উত্তাল হঠাৎ শান্ত হয়ে যেত। ৩৯ঃ৬৭

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম

আল্লাহোল লাযি নায যালাল কিতাবা ওয়া হুয়া ইয়াতা ওয়াল লাস্সালেহিন ওয়ামা ক্বাদা রোল লাহা হাক্কা ক্বাদেরহি ওয়াল আরযো জামিয়ান কাবযাতোহো ইয়োমাল কেয়ামাতে ওয়াস সামা ওয়াতো মাতউই ভিতোম বে ইয়া মিনেহী সোবহানাহো ওয়া তাআলা আম্মা ইয়ো সেরকোম

১৮. নিমজ্জিত/ডুবে যাওয়া থেকে রক্ষার জন্য - ইমাম জাফর সাদ্বিক আঃ থেকে বর্ণিত যখন কোন ব্যক্তি নিমজ্জিত/ডুবে যাওয়ার শঙ্কা করবে নিম্ন আয়াতগুলো পাঠ করতে হবে। ৭ঃ১৯৬ এবং ৩৯ঃ৬৭

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম

ইন্না ওয়ালী ইয়েয়াল লাহোল লাযি নায্যা লাল কিতাবা ওয়া হুয়াল ইয়াতা ওয়াল লাস সালেহীন

ওয়ামা ক্বাদারোল লাহা হাক্কা ক্বাদেরহি ওয়াল আরযো জামিয়ান ক্বাবযাতুহো ইউমাল ক্বিয়ামাতে ওয়াস সামা ওয়াতো মাত-ওই ইয়াতোম বে ইয়ামিনেহী সুবহানাহো ওয়া তাআলা আম্মা ইউসরেকোন

১৯. দোয়া প্রত্যেক নামাযের পর গুনাহ ক্ষমার জন্য - হযরত মোহাম্মাদ বাকের আঃ বলেছেন, যে কেহ প্রত্যেক নামায শেষে কোন নাড়া চাড়া না করে তিন বার নিম্ন দোয়াটি পড়বে তাহলে তার সমুদ্র এর মত গুনাহ আল্লাহ ক্ষমা করবেন

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম

আসতাগ ফিরোল লাহাল লাযি লা ইল্লা হুয়াল হাইয়ল কাইয়ূম যুল জালালে ওয়াল ইকরামে ওয়া আতুবা ইলায়হে

২০. ইমাম যায়নুল আবেদীন আঃ বলেছেন: হযরত মোহাম্মাদ সাঃ প্রত্যহ ফযরের নামায শেষে নিম্ন দোয়াটি পাঠ করতেন। যদি কেহ দোয়া পাঠ করে তাহলে সে হাজার হজ্জ্ব এর সওয়াব, হাজার শাব-এ-বারাত (১৫ শাবান) রাত্রির এবং হাজার শহীদদের জানাযা নামাযের ফজিলত/সওয়াব হাসিল করবে।

এক সময় হযরত জিবরাইল আঃ হযরত মোহাম্মাদ সাঃ কে বললেন: আপনার জন্য আমি যে সু-সংবাদ নিয়ে এসেছি তা আমি আর কোন নবী বা রাসূল নিকট নিয়ে আসি নাই। তা হল আপনার উম্মাত এর মধ্যে যে কেহ এই দোয়াটি ফজর নামাযের পর পাঠ করবে তাহলে আল্লাহ তাকে মঙ্গল করবেন- (সুফল গুলো নিম্ন দেওয়া হল ১) দুর্ঘটনা মৃত্যু থেকে রক্ষা করবেন, ২) কবরের মুনকির ও নাকির থেকে নিরাপদ রাখবেন, ৩) কবরের অণ্ধকারাছন্ন ও সীমাবদ্ধ জায়গা থেকে রক্ষা করবেন, ৪) দোজখের দরজা বণ্ধ করবেন, ৫) অসুখ বিসুখ থেকে রক্ষা করবেন, ৬) জান্নাতের আট (৮)টি দরজা খুলে দিবেন ও ৭) ভয়ানক শাসক থেকে রক্ষা করবেন।

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম

লা ইলাহা ইল্লাহুল জালীলুল জাব্বরো লা ইলাহা ইল্লাহুল আযিযুল গাফ্ফারু লা ইলাহা ইল্লাহুল ওয়াহেদুল ক্বাহ-হারু লা ইলাহা ইল্লাহুল ওয়াদাহু লা শারিকা লাহু এলাহান ওয়াহেদান ওয়া নাহনো লাহু মুসলেমোনা লা ইলাহা ইল্লাহুল ওয়াদাহু লা শারিকা লাহু এলাহান ওয়াহেদান ওয়া নাহনো লাহু মুখলেসুনা লা ইলাহা ইল্লাহুল ওয়াদাহু লা শারিকা লাহু এলাহান ওয়াহেদান ওয়া নাহনো লাহু আবেদোনা লা ইলাহা ইল্লাল লাহু মোহাম্মাদুর রাসূলুল লাহে আলীউন ওয়ালী উল লাহে ওয়া সাল্লালাহু আলা খায়রে খালক্বিহি ওয়া মাযহারে লুতফেহী মোহাম্মাদিন ওয়া আলেহী আযমাই নাত তাহেরিনা বে রাহমাতেকা ইয়া আর হামার রাহেমিন হাসবুনাল লাহো ওয়া নেয়ামাল মাওলা ওয়া নেয়ামাল নাসির