কে বা কাঁরা সেই মুমিনবৃন্দ – যাকাত প্রদান করেন রুকুরত অবস্থায় —-
“— তোমাদের ওয়ালী (অভিভাবক) শুধুমাত্র আল্লাহ্ , তাঁর রাসুল এবং মু’মিনবৃন্দ যারা নামায কায়েম করে এবং যাকাত প্রদান করে রুকুরত অবস্থায় —- ” ।
সুরা – মায়েদা /৫৫ ।
সুপ্রিয় পাঠক ,
উপরের আয়াতে কয়েকটি বিষয় খুবই পরিস্কার –
১) – সর্বশক্তিমান আল্লাহ হলেন সমগ্র সৃষ্টিজগতের অভিভাবক বা ওয়ালী ।
২) – মহানবী (সাঃ) সমগ্র উম্মাতের জন্য অভিভাবক বা ওয়ালী যিনি মহান আল্লাহ কতৃক নির্বাচিত হয়েছেন ,
৩) – এবং ঐ মুমিনবৃন্দ সমগ্র উম্মতের জন্য অভিভাবক বা ওয়ালী যাঁরা রুকুরত অবস্থায় যাকাত প্রদান করেন ।
বিষয়টি তাহলে পরিস্কার যে , সমগ্র সৃষ্টিজগত তথা মানবজাতির জন্য অভিভাবক বা ওয়াল হলেন তিনজন –
প্রথম – মহান আল্লাহ ,
দ্বিতীয় – রাসুল (সাঃ) ,
তৃতীয় – ঐ মুমিনবৃন্দ হলেন অভিভাবক বা ওয়ালী যাঁরা রুকুরত অবস্থায় যাকাত প্রদান করেন ।
পাঠক ,
আরও কিছু বিষয় খুবই পরিস্কার যে ,
ক) – মহানবী (সাঃ) তাঁর ইন্তেকাল পরবর্তীতে সমগ্র উম্মতকে নেতাবিহীন অবস্থায় ছেড়ে যান নি ,
খ) – সমগ্র উম্মতের জন্য আল্লাহ কতৃক নির্বাচিত ঐ মুমিনগন আছেন রুকুরত অবস্থায় যাকাত প্রদানে সক্ষম ।
প্রিয় পাঠক ,
এবারে আসুন দেখে নেয়া যাক যে ,
নামাযে রুকুরত অবস্থায় কোন মুমিনগন যাকাত প্রদান করলেন ।
এ প্রসংগে –
নবীজির (সাঃ) সাহাবি হযরত আবু যার আল গিফারী (রাঃ) বলেন ,
” আমি একদা রাসুল (সাঃ) এর সাথে যোহরের নামায আদায় করছিলাম । ইতিমধ্যে একজন ভিখারী মসজিদে প্রবেশ করে ভিক্ষা চাইল । কিন্ত কেউ তাকে কোন সাহায্য করল না ।
ভিক্ষুকটি দু’হাত তুলে আল্লাহ্র কাছে ফরিয়াদ জানাল ,
” ইয়া আল্লাহ্ , তুমি সাক্ষী থেক , আমি মসজিদে প্রবেশ করে কিছু সাহায্য চাইলাম , কিন্ত কেউ দিল না “।
তখন হযরত আলী (আঃ) নামাজে রুকু কালীন অবস্থায় ছিলেন ।
তিনি ইশারা করলে ঐ ভিক্ষুক লোকটি হযরত আলীর (আঃ) হাতের আংটি খুলে নিয়ে যায় ।
আর পুরো এই ঘটনাটি নবীর (সাঃ) চোখের সামনে ঘটে ।
নবীজি (সাঃ) নামাজ শেষে দু’হাত তুলে আল্লাহ্র কাছে মোনাজাত করলেন ,
” ইয়া আল্লাহ্ , যখন হযরত মুসা (আঃ) তোমাকে বলেছিল ,
” — আমার জন্য একজন সাহায্যকারী নিয়োগ দিন আমার পরিবার থেকে , হারুন , আমার ভাইকে , তার মাধ্যমে আমার পিঠকে মজবুত করুন , এবং তাকে আমার কাজকর্মে অংশীদার করুন —” ।
সুরা ত্বাহা , আয়াত-২৯-৩২ ।
তখন ওহী নাযিল হয়েছিল ।
তুমি তাঁর ভাই হারুন কে দিয়ে তাঁর বাহুবল শক্তিশালী করছিলে ।
হে প্রভু , নিশ্চ য়ই আমি তোমার নবী এবং মনোনীত ব্যক্তি । ইয়া আল্লাহ্ , তুমি আমার অন্তরকে প্রশস্ত করে দাও এবং আমার কাজ সহজ করে দাও । আমার জন্য আমার আহল থেকে আলীকে সাহায্যকারী হিসেবে নিয়োগ কর , তাঁর মাধ্যমে আমার কোমরকে শক্তিশালী করে দাও ।”
তখনও প্রিয় নবী (সাঃ) এর মোনাজাত সমাপ্ত হয় নি ,
এমনি সময় সুরা মায়েদার এই ৫৫ নাঃ আয়াত নাজিল হয় ।
এই আয়াতে এই দিকটি স্পষ্টভাবে প্রমাণিত হচ্ছে যে , নবী (সাঃ) এর মোনাজাতের সঙ্গে সঙ্গে আল্লাহ্ ওহী প্রেরন করলেন যে , আমি আপনার মোনাজাত কবুল করলাম ও হযরত আলীকে আপনার স্থলাবর্তী খলীফা বা প্রতিনিধি মনোনীত করলাম ।
যেভাবে মুসার (আঃ) মোনাজাতে আল্লাহ্ হারুন (আঃ) কে মুসার (আঃ) স্থলাবর্তী খলীফা বা প্রতিনিধি মনোনীত করেছিলেন ঠিক একইভাবে নবী (সাঃ) এর মোনাজাতে আল্লাহ্ হযরত আলী (আঃ) কে তাঁর নবীর জন্য মনোনীত করলেন ।
মহানবী (সাঃ) এর পর আর কোন নবী বা রাসুলের আগমন হবে না তাই হযরত আলী (আঃ) কে ইমাম ও বেলায়েত ( ওয়ালী ) ঘোষনার মাধ্যমে মনোনয়ন দেওয়া হল ।
যা আমরা এখন জানলাম ,
আর যেভাবে হযরত মুসার (আঃ) পর হযরত হারুন (আঃ) সেই সময় মানব জাতির জন্য হেদায়েতকারী ছিলেন , ঠিক নবীজী (সাঃ) এর পর হযরত আলী (আঃ) বেলায়েতের অধিকারী রূপে মানব জাতির জন্য হেদায়েতকারী হবেন ।
আয়াতে এই বিষয়টাই স্পষ্ট প্রমানিত হচ্ছে ।
সূত্র – তাফসিরে নুরুল কোরআন , খন্ড-৬, পৃ-২৮৫ (আমিনুল ইসলাম) / কুরআনুল করিম , পৃ-৩০০ ( মহিউদ্দীন খান / আরজাহুল মাতালেব , পৃ-৭৩,৭৪ ( উর্দু) ,/ কানজুল উম্মাল , খন্ড-৭, পৃ-৩০৫ / তাফসিরে কাশফুল বায়ান , খন্ড-১, পৃ-৭৪ / তাফসিরে কানজুল ইমান, পৃ-২২৩ ( আহমদ রেজা খা) / তাফসিরে মারেফুল কোরআন , খন্ড-৩, পৃ-১৫৯ ( মুফতি মোঃ শফি ) / তাফসিরে ইবনে কাসির, খন্ড -৩, পৃ-৪৮৪ (ইসলামিক ফাউন্ডেশন) / তাফসিরে তাবারী, খন্ড -৬, পৃ-২৮৮ / তাফসিরে কাশশাফ, খন্ড -১, পৃ-৬৮৩ / তাফসিরে ইবনে জাওযীয়াদ আল মুসির, খন্ড -২, পৃ-৩৮৩ / তাফসিরে কুরতুবি, খন্ড -৬, পৃ-২৮৮ / তাফসিরে ফাখরে রাজী, খন্ড -১২, পৃ-২৫ / তাফসিরে ইবনে কাসির, খন্ড -২, পৃ-৭১ / তাফসিরে দুররে মানসুর, খন্ড -২, পৃ-২৯৩ / তাফসিরে আহকামুল কোরআন, পৃ-২৯৩ / আল বেদায়া ওয়ান নেহায়া, খন্ড -৭, পৃ-৩৫৭ / নুরুল আবসার, পৃ-৭৭ / ইয়া নাবিউল মুয়াদ্দাত, পৃ-২১২ / আরজাহুল মাতালেব , পৃ- ৭৩ , ৭৪ (উর্দ্দু) / ফারায়েদে আসাসামতাইন , খন্ড – ১ , পৃ- ১৫৭ / রিয়াদ আন নাদেরা , খন্ড – ২ , পৃ- ২২৭ / কানজুল উম্মাাল , খন্ড – ৭ , পৃ- ৩০৫ / তাফসীরে কাশফুল বায়ান , খন্ড – ১ , পৃ- ৭৪ / শারহ নাহাজুল আল বালাঘা , (ইবনে হাদীদ) , খন্ড – ৩ , পৃ- ৩৭৫ / ইয়া নাবিউল মুয়াদ্দাত , পৃ- ২১২ / রুহুল মায়ানী আলুসি বাগদাদী , খন্ড – ২ , পৃ- ৩২৯ / নূরুল আবসার , পৃ- ৭৭ / সাওয়ায়েকে মোহরেকা , পৃ- ২৫ / মারেফাতে ইমামত ও বেলায়েত , পৃ- ৩০ ।
অতএব , এই আয়াত নাজিল হওয়ার পরে মহানবী (সাঃ) এর ইন্তেকালের পর হযরত আলী (আঃ) ব্যতীত অন্য কোন ব্যক্তিকে নবীজী (সাঃ) এর স্থলাভিষিক্ত ইমাম বা খলীফা হিসাবে মেনে নেওয়া আদৌ কি সম্ভব ?
যাইহোক , আপনি যথেষ্ট বিবেকবান ,
বিবেক আপনার সিদ্বান্ত আপনার ,
দয়া করে ভুলে যাবেন না যে , আপনার সিদ্বান্তের জবাবের প্রতীক্ষায় স্বয়ং আল্লাহ অপেক্ষামান আছেন ।
SKL
“— তোমাদের ওয়ালী (অভিভাবক) শুধুমাত্র আল্লাহ্ , তাঁর রাসুল এবং মু’মিনবৃন্দ যারা নামায কায়েম করে এবং যাকাত প্রদান করে রুকুরত অবস্থায় —- ” ।
সুরা – মায়েদা /৫৫ ।
সুপ্রিয় পাঠক ,
উপরের আয়াতে কয়েকটি বিষয় খুবই পরিস্কার –
১) – সর্বশক্তিমান আল্লাহ হলেন সমগ্র সৃষ্টিজগতের অভিভাবক বা ওয়ালী ।
২) – মহানবী (সাঃ) সমগ্র উম্মাতের জন্য অভিভাবক বা ওয়ালী যিনি মহান আল্লাহ কতৃক নির্বাচিত হয়েছেন ,
৩) – এবং ঐ মুমিনবৃন্দ সমগ্র উম্মতের জন্য অভিভাবক বা ওয়ালী যাঁরা রুকুরত অবস্থায় যাকাত প্রদান করেন ।
বিষয়টি তাহলে পরিস্কার যে , সমগ্র সৃষ্টিজগত তথা মানবজাতির জন্য অভিভাবক বা ওয়াল হলেন তিনজন –
প্রথম – মহান আল্লাহ ,
দ্বিতীয় – রাসুল (সাঃ) ,
তৃতীয় – ঐ মুমিনবৃন্দ হলেন অভিভাবক বা ওয়ালী যাঁরা রুকুরত অবস্থায় যাকাত প্রদান করেন ।
পাঠক ,
আরও কিছু বিষয় খুবই পরিস্কার যে ,
ক) – মহানবী (সাঃ) তাঁর ইন্তেকাল পরবর্তীতে সমগ্র উম্মতকে নেতাবিহীন অবস্থায় ছেড়ে যান নি ,
খ) – সমগ্র উম্মতের জন্য আল্লাহ কতৃক নির্বাচিত ঐ মুমিনগন আছেন রুকুরত অবস্থায় যাকাত প্রদানে সক্ষম ।
প্রিয় পাঠক ,
এবারে আসুন দেখে নেয়া যাক যে ,
নামাযে রুকুরত অবস্থায় কোন মুমিনগন যাকাত প্রদান করলেন ।
এ প্রসংগে –
নবীজির (সাঃ) সাহাবি হযরত আবু যার আল গিফারী (রাঃ) বলেন ,
” আমি একদা রাসুল (সাঃ) এর সাথে যোহরের নামায আদায় করছিলাম । ইতিমধ্যে একজন ভিখারী মসজিদে প্রবেশ করে ভিক্ষা চাইল । কিন্ত কেউ তাকে কোন সাহায্য করল না ।
ভিক্ষুকটি দু’হাত তুলে আল্লাহ্র কাছে ফরিয়াদ জানাল ,
” ইয়া আল্লাহ্ , তুমি সাক্ষী থেক , আমি মসজিদে প্রবেশ করে কিছু সাহায্য চাইলাম , কিন্ত কেউ দিল না “।
তখন হযরত আলী (আঃ) নামাজে রুকু কালীন অবস্থায় ছিলেন ।
তিনি ইশারা করলে ঐ ভিক্ষুক লোকটি হযরত আলীর (আঃ) হাতের আংটি খুলে নিয়ে যায় ।
আর পুরো এই ঘটনাটি নবীর (সাঃ) চোখের সামনে ঘটে ।
নবীজি (সাঃ) নামাজ শেষে দু’হাত তুলে আল্লাহ্র কাছে মোনাজাত করলেন ,
” ইয়া আল্লাহ্ , যখন হযরত মুসা (আঃ) তোমাকে বলেছিল ,
” — আমার জন্য একজন সাহায্যকারী নিয়োগ দিন আমার পরিবার থেকে , হারুন , আমার ভাইকে , তার মাধ্যমে আমার পিঠকে মজবুত করুন , এবং তাকে আমার কাজকর্মে অংশীদার করুন —” ।
সুরা ত্বাহা , আয়াত-২৯-৩২ ।
তখন ওহী নাযিল হয়েছিল ।
তুমি তাঁর ভাই হারুন কে দিয়ে তাঁর বাহুবল শক্তিশালী করছিলে ।
হে প্রভু , নিশ্চ য়ই আমি তোমার নবী এবং মনোনীত ব্যক্তি । ইয়া আল্লাহ্ , তুমি আমার অন্তরকে প্রশস্ত করে দাও এবং আমার কাজ সহজ করে দাও । আমার জন্য আমার আহল থেকে আলীকে সাহায্যকারী হিসেবে নিয়োগ কর , তাঁর মাধ্যমে আমার কোমরকে শক্তিশালী করে দাও ।”
তখনও প্রিয় নবী (সাঃ) এর মোনাজাত সমাপ্ত হয় নি ,
এমনি সময় সুরা মায়েদার এই ৫৫ নাঃ আয়াত নাজিল হয় ।
এই আয়াতে এই দিকটি স্পষ্টভাবে প্রমাণিত হচ্ছে যে , নবী (সাঃ) এর মোনাজাতের সঙ্গে সঙ্গে আল্লাহ্ ওহী প্রেরন করলেন যে , আমি আপনার মোনাজাত কবুল করলাম ও হযরত আলীকে আপনার স্থলাবর্তী খলীফা বা প্রতিনিধি মনোনীত করলাম ।
যেভাবে মুসার (আঃ) মোনাজাতে আল্লাহ্ হারুন (আঃ) কে মুসার (আঃ) স্থলাবর্তী খলীফা বা প্রতিনিধি মনোনীত করেছিলেন ঠিক একইভাবে নবী (সাঃ) এর মোনাজাতে আল্লাহ্ হযরত আলী (আঃ) কে তাঁর নবীর জন্য মনোনীত করলেন ।
মহানবী (সাঃ) এর পর আর কোন নবী বা রাসুলের আগমন হবে না তাই হযরত আলী (আঃ) কে ইমাম ও বেলায়েত ( ওয়ালী ) ঘোষনার মাধ্যমে মনোনয়ন দেওয়া হল ।
যা আমরা এখন জানলাম ,
আর যেভাবে হযরত মুসার (আঃ) পর হযরত হারুন (আঃ) সেই সময় মানব জাতির জন্য হেদায়েতকারী ছিলেন , ঠিক নবীজী (সাঃ) এর পর হযরত আলী (আঃ) বেলায়েতের অধিকারী রূপে মানব জাতির জন্য হেদায়েতকারী হবেন ।
আয়াতে এই বিষয়টাই স্পষ্ট প্রমানিত হচ্ছে ।
সূত্র – তাফসিরে নুরুল কোরআন , খন্ড-৬, পৃ-২৮৫ (আমিনুল ইসলাম) / কুরআনুল করিম , পৃ-৩০০ ( মহিউদ্দীন খান / আরজাহুল মাতালেব , পৃ-৭৩,৭৪ ( উর্দু) ,/ কানজুল উম্মাল , খন্ড-৭, পৃ-৩০৫ / তাফসিরে কাশফুল বায়ান , খন্ড-১, পৃ-৭৪ / তাফসিরে কানজুল ইমান, পৃ-২২৩ ( আহমদ রেজা খা) / তাফসিরে মারেফুল কোরআন , খন্ড-৩, পৃ-১৫৯ ( মুফতি মোঃ শফি ) / তাফসিরে ইবনে কাসির, খন্ড -৩, পৃ-৪৮৪ (ইসলামিক ফাউন্ডেশন) / তাফসিরে তাবারী, খন্ড -৬, পৃ-২৮৮ / তাফসিরে কাশশাফ, খন্ড -১, পৃ-৬৮৩ / তাফসিরে ইবনে জাওযীয়াদ আল মুসির, খন্ড -২, পৃ-৩৮৩ / তাফসিরে কুরতুবি, খন্ড -৬, পৃ-২৮৮ / তাফসিরে ফাখরে রাজী, খন্ড -১২, পৃ-২৫ / তাফসিরে ইবনে কাসির, খন্ড -২, পৃ-৭১ / তাফসিরে দুররে মানসুর, খন্ড -২, পৃ-২৯৩ / তাফসিরে আহকামুল কোরআন, পৃ-২৯৩ / আল বেদায়া ওয়ান নেহায়া, খন্ড -৭, পৃ-৩৫৭ / নুরুল আবসার, পৃ-৭৭ / ইয়া নাবিউল মুয়াদ্দাত, পৃ-২১২ / আরজাহুল মাতালেব , পৃ- ৭৩ , ৭৪ (উর্দ্দু) / ফারায়েদে আসাসামতাইন , খন্ড – ১ , পৃ- ১৫৭ / রিয়াদ আন নাদেরা , খন্ড – ২ , পৃ- ২২৭ / কানজুল উম্মাাল , খন্ড – ৭ , পৃ- ৩০৫ / তাফসীরে কাশফুল বায়ান , খন্ড – ১ , পৃ- ৭৪ / শারহ নাহাজুল আল বালাঘা , (ইবনে হাদীদ) , খন্ড – ৩ , পৃ- ৩৭৫ / ইয়া নাবিউল মুয়াদ্দাত , পৃ- ২১২ / রুহুল মায়ানী আলুসি বাগদাদী , খন্ড – ২ , পৃ- ৩২৯ / নূরুল আবসার , পৃ- ৭৭ / সাওয়ায়েকে মোহরেকা , পৃ- ২৫ / মারেফাতে ইমামত ও বেলায়েত , পৃ- ৩০ ।
অতএব , এই আয়াত নাজিল হওয়ার পরে মহানবী (সাঃ) এর ইন্তেকালের পর হযরত আলী (আঃ) ব্যতীত অন্য কোন ব্যক্তিকে নবীজী (সাঃ) এর স্থলাভিষিক্ত ইমাম বা খলীফা হিসাবে মেনে নেওয়া আদৌ কি সম্ভব ?
যাইহোক , আপনি যথেষ্ট বিবেকবান ,
বিবেক আপনার সিদ্বান্ত আপনার ,
দয়া করে ভুলে যাবেন না যে , আপনার সিদ্বান্তের জবাবের প্রতীক্ষায় স্বয়ং আল্লাহ অপেক্ষামান আছেন ।
SKL