সন্তান প্রাপ্তি জন্য - নিম্ন কোরআনের আয়াতটি অপ্রসূতির মহিলার জন্য অনেক কার্যকরী। আয়াতটি জাফরান এবং গোলাপ পানি দিয়ে হরিণের চামড়ায় লিখে অপ্রসূতির মহিলার গলায় বেধে দিতে হবে। ইনশা আল্লাহ গর্ভবতী হবে।

بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ

وَلَوْ اَنَّ قُرْاٰنًا سُيِّرَتْ بِهِ الْجِبَالُ اَوْ قُطِّعَتْ بِهِ الْاَرْضُ اَوْ كُلِّمَ بِهِ الْمُوْتٰى، بَلْ لِلّٰهِ الْاَمْرُ جَمِيْعًا

৭২. গর্ভবতীর নিরাপত্তার জন্য - নিম্ন দোয়াটি গর্ভবতীর প্রথম দিন হতে ৪০ (চল্লিশ) দিন পর্যন্ত বেধে রাখতে হবে এবং পরবর্তী ৯ (নয়) মাসের সময়ে আবার বেধে দিতে হবে। নতুন শিশু ভূমিষ্ট হবার পর দোয়াটি শিশুকে বেধে দিতে হবে।

بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ

وَالَّتِىْٓ اَحْصَنَتْ فَرْجَهَا فَنَفَخْنَا فِيْهَا مِنْ رُّوْحِنَا وَ جَعَلْنَاهَا وَابْنَهَآ اٰيَةً لِّلْعَالَمِيْنَ. اِنَّ هٰذِهٖٓ اُمَّتُكُمْ اُمَّةً وَّاحِدَةً، وَّاَنَا رَبُّكُمْ فَاعْبُدُوْنِ. وَ تَقَطَّعُوْآ اَمْرَهُمْ بَيْنَهُمْ، كُلٌّ اِلَيْنَا رَاجِعُوْنَ

৭৩. গর্ভবতীর নিরাপত্তা ও গর্ভপাত থেকে রক্ষার জন্য - নিম্ন দোয়াটি জাফরান দিয়ে লিখে কাপড়ে মোমের প্রলেপ দিয়ে বেধে গলায় পড়িয়ে দিতে হবে।

بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ

يَآاَيُّهَا النَّاسُ اتَّقُوْا رَبَّكُمْ، اِنَّ زَلْزَلَةَ السَّاعَةِ شَىْءٌ عَظِيْمٌ

৭৪. নিরাপদ ভাবে সন্তান প্রসবের জন্য - হযরত আলী আঃ বলেছেন নিম্ন দোয়াটি জাফরান দিয়ে লিখে গর্ভবতী মহিলার ডান হাতে বা গলায় বেধে দিতে হবে। ইনশা আল্লাহ সন্তান প্রসব সহজ হবে।

بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ

يَا خَالِقَ النَّفْسِ مِنَ النَّفْسِ وَ مُخْرِجَ النَّفْسِ مِنَ النَّفْسِ خَلِّصْهَا

৭৫. সহজে দাতঁ কাটার জন্য - সুরা ক্বাফ এর ৫০ নং আয়াত জাফরান দিয়ে লিখে পানি দিয়ে ধুয়ে বাচ্চার মুখ ধুলে ইনশা আল্লাহ বাচ্চার দাতঁ সহজেই কাটাঁ যাবে।

৭৬. শিশুকে ধূলা বা ময়লা না খাওয়া বিরত রাখার জন্য সুরা সাবা শেষের দুই আয়াতটি জাফরান দিয়ে লিখে বাচ্চার গলায় বেধে দিতে হবে ইনশা আল্লাহ এতে বাচ্চার সব ধরনের বদ অভ্যাস বাদ যাবে। ৩৪; ৫৩ ও ৫৪ নং আয়াত।

৭৭. বাচ্চার অতিরিক্ত কান্না বন্ধ করতে - সুরা ত্বাহা ৫টি (১০৮ থেকে ১১২) আয়াতগুলো হরিণের চামড়ায় লিখে সিলভার বক্স (পেটি) ভরে বাচ্চার গলায় বেধে দিতে হবে। ইনশা আল্লাহ কান্না বন্ধ হবে।

بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ

يَوْمَئِذٍ يَّتَّبِعُوْنَ الدَّاعِىَ لَاعِوَجَ لَهٗ، وَ خَشَعَتِ الْاَصْوَاتُ لِلرَّحْمٰنِ فَلاَ تَسْمَعُ اِلاَّ هَمْسًا. يَوْمَئِذٍ لاَّ تَنْفَعُ الشَّفَاعَةُ اِلاَّ مَنْ اَذِنَ لَهُ الرَّحْمٰنُ وَ رَضِىَ لَهٗ قَوْلاً. يَعْلَمُ مَا بَيْنَ اَيْدِيْهِمْ وَمَا خَلْفَهُمْ وَلاَ يُحِيْطُوْنَ بِهٖ عِلْمًا. وَعَنَتِ الْوُجُوْهُ لِلْحَىِّ الْقَيُّوْمِ، وَ قَدْ خَابَ مَنْ حَمَلَ ظُلْمًا. وَمَنْ يَّعْمَلْ مِنَ الصَّالِحَاتِ وَهُوَ مُؤْمِنٌ فَلاَ يَخَافُ ظُلْمًا وَّلاَ هَضْمًا

৭৮. খাদ্য (রিযক) বৃদ্ধির দোয়া - হযরত আলী আঃ ফজর নামাজ আদায় এর পর নিম্ন দোয়া পাঠ করলে রিযক বৃদ্ধি হয়।

بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ

اَللّٰهُمَّ صُنْ وَجْهِي بِالْيَسَارِ وَ لَا تَبَذَّلْ جَاهِي بِالْإِقْتَارِ فَأَسْتَرْزِقَ طَالِبِي رِزْقِكَ وَ أَسْتَعْطِفَ شِرَارَ خَلْقِكَ وَ أَبْتَلِيَ بِحَمْدِ مَنْ أَعْطَانِي وَ أَفْتَتِنَ بِذَمِّ مَنْ مَنَعَنِيْ وَ أَنْتَ مِنْ وَرَاءِ ذٰلِكَ كُلِّهٖ وَلِيُّ الْإِعْطَاءِ وَ الْمَنْعِ إِنَّكَ عَلٰى‏ كُلِّ شَيْ‏ءٍ قَدِيْرٌ

৭৯. স্মৃতি বাড়ানোর জন্য - হযরত মোহাম্মাদ সাঃ এবং হযরত আলী আঃ বলেছেন – যে ব্যক্তি যে কোন কিছু শুনে স্নরণ রাখতে চায় সে ব্যক্তি যেন নিম্ন দোয়াটি প্রত্যেক ওয়াজিব নামাজ আদায় করে পড়ে।

بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ

سُبْحَانَ مَنْ لَا يَعْتَدِي عَلٰى أَهْلِ مَمْلَكَتِهٖ سُبْحَانَ مَنْ لَا يَأْخُذُ أَهْلَ الْأَرْضِ بِأَلْوَانِ الْعَذَابِ سُبْحَانَ الرَّءُوْفِ الرَّحِيْمِ اَللّٰهُمَّ اجْعَلْ لِي فِي قَلْبِيْ نُوراً وَ بَصَراً وَ فَهْماً وَ عِلْماً إِنَّكَ عَلٰى كُلِّ شَيْ‏ءٍ قَدِيْرٌ

৮০. কোরআন মন থেকে মুখস্ত করার জন্য - হযরত আলী আঃ বলেছেন নিম্ন দোয়াটি যদি কেউ কোরআন মুখস্ত করার উদ্দেশ্যে প্রতিদিন পাঠ করবে তাহলে কোরআনের যা কিছু শিখবে কখনো ভুলবেনা দোয়াটি সাহিফায়ে আলভিয়া থেকে নেয়া।

بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِیْمِ

اَللّٰهُمَّ ارْحَمْنِيْ بِتَرْكِ مَعَاصِيْكَ أَبَداً مَا أَبْقَيْتَنِيْ وَ ارْحَمْنِيْ مِنْ تَكَـلُّفِ مَا لَا يَعْنِيْنِيْ وَ ارْزُقْنِيْ حُسْنَ الْمَنْظَرِ فِيْمَا يُرْضِيْكَ عَنِّيْ وَ أَلْزِمْ قَلْبِيْ حِفْظَ كِتَابِكَ كَمَا عَلَّمْتَنِيْ وَ ارْزُقْنِيْ أَنْ أَتْلُوَهٗ عَلَى النَّحْوِ الَّذِي يُرْضِيْكَ عَنِّي اَللّٰهُمَّ نَوِّرْ بِكِتَابِكَ بَصَرِيْ وَ اشْرَحْ بِهٖ صَدْرِيْ وَ فَرِّحْ بِهٖ قَلْبِيْ وَ أَطْلِقْ بِهٖ لِسَانِيْ وَ اسْتَعْمِلْ بِهٖ بَدَنِيْ وَ قَوِّنِيْ عَلٰى ذٰلِكَ وَ أَعِنِّيْ عَلَيْهِ إِنَّهٗ لَا مُعِيْنَ عَلَيْهِ إِلَّا أَنْتَ لَا إِلٰهَ إِلَّا أَنْتَ

৭১. সন্তান প্রাপ্তি জন্য - নিম্ন কোরআনের আয়াতটি অপ্রসূতির মহিলার জন্য অনেক কার্যকরী। আয়াতটি জাফরান এবং গোলাপ পানি দিয়ে হরিণের চামড়ায় লিখে অপ্রসূতির মহিলার গলায় বেধে দিতে হবে। ইনশা আল্লাহ গর্ভবতী হবে।

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম

ওয়া লাও আন্না কুরআনান সোইরাত বেহিল জিবালু আও কোততি আত বেহিল আরযু আও কুল্লেমা বেহিল মাওঁতা বেহিল লাহিল আমরু জামিয়ান

৭২. গর্ভবতীর নিরাপত্তার জন্য - নিম্ন দোয়াটি গর্ভবতীর প্রথম দিন হতে ৪০ (চল্লিশ) দিন পর্যন্ত বেধে রাখতে হবে এবং পরবর্তী ৯ (নয়) মাসের সময়ে আবার বেধে দিতে হবে। নতুন শিশু ভূমিষ্ট হবার পর দোয়াটি শিশুকে বেধে দিতে হবে।

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম

ওয়াল লাতি আহসানাত ফারজাহা ফানাফাখনা ফিহা মির রুহহেনা ওয়া জাআল নাহা ওয়াবনাহা আয়াতাল লিল আলামিন (সুরা আন্বিয়াঃ ৯১) ইন্না হাযেহি ওমমা তুকোম ওঁমমাতাওঁ ওয়াহেদাতাওঁ ওয়া আনা রাব্বুকোম ফা বুদোন (সুরা আন্বিয়াঃ ৯২) ওয়া তাক্বাত তা ও আমরাহোম বায়নাহোম কুল্লোন ইলায়না রাজেউন (সুরা আন্বিয়াঃ ৯৩)

৭৩. গর্ভবতীর নিরাপত্তা ও গর্ভপাত থেকে রক্ষার জন্য - নিম্ন দোয়াটি জাফরান দিয়ে লিখে কাপড়ে মোমের প্রলেপ দিয়ে বেধে গলায় পড়িয়ে দিতে হবে।

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম

ইয়া আইয়োহান নাসোত তাক্বো রাব্বাকোম ইন্না যালযাতাশ সাআতে সায়ওন আযিম

৭৪. নিরাপদ ভাবে সন্তান প্রসবের জন্য - হযরত আলী আঃ বলেছেন নিম্ন দোয়াটি জাফরান দিয়ে লিখে গর্ভবতী মহিলার ডান হাতে বা গলায় বেধে দিতে হবে। ইনশা আল্লাহ সন্তান প্রসব সহজ হবে।

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম

ইয়া খালিক্বান নাফসে মিনান নাফসে ওয়া মুখেরিজান নাফসে মিনান নাফসে ওয়া মুখলেসান নাফসে মিনান নাফসে খালি খাল্লিস হা

৭৫. সহজে দাতঁ কাটার জন্য - সুরা ক্বাফ এর ৫০ নং আয়াত জাফরান দিয়ে লিখে পানি দিয়ে ধুয়ে বাচ্চার মুখ ধুলে ইনশা আল্লাহ বাচ্চার দাতঁ সহজেই কাটাঁ যাবে।

৭৬. শিশুকে ধূলা বা ময়লা না খাওয়া বিরত রাখার জন্য - সুরা সাবা শেষের দুই আয়াতটি জাফরান দিয়ে লিখে বাচ্চার গলায় বেধে দিতে হবে ইনশা আল্লাহ এতে বাচ্চার সব ধরনের বদ অভ্যাস বাদ যাবে। ৩৪; ৫৩ ও ৫৪ নং আয়াত।

৭৭. বাচ্চার অতিরিক্ত কান্না বন্ধ করতে - সুরা ত্বাহা ৫টি (১০৮ থেকে ১১২) আয়াতগুলো হরিণের চামড়ায় লিখে সিলভার বক্স (পেটি) ভরে বাচ্চার গলায় বেধে দিতে হবে। ইনশা আল্লাহ কান্না বন্ধ হবে।

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম

ইয়াও মা ইযিন ইয়াত্তাবে উনাদ দা’ই এ লা ইউ’আজা লাহো ওয়া খাসা আ’তিল আসওয়াতো লির রাহমানে ফালা তাসমাও ইল্লা হামসা। সুরা ত্বাহা ১০৮” “ইয়াও মা ইযিল লাতানফা উস সাফাআতো ইল্লা মান আযিনা লাহুর রাহমানো ওয়া রাযিয়া লাহু ক্বায়লা। সুরা ত্বাহা ১০৯” “ইয়া লামু মা বায়না আইদিহেম ওয়ামা খালফা হুম ওয়ালা ইউহিতুনা বেহি ইলমা। সুরা ত্বাহা ১১০” “ইয়া’আনাতিল ইউজো হো লিল হাই ইল ক্বাইয়ুম ওয়া ক্বাদ খাবা মান হামালা যোলমা। সুরা ত্বাহা ১১১” “ওয়া মাইন ইয়া মাল মিনাস সালেহাতে ওয়া হুয়া মু’মেনুন ফালা ইয়া খাফো যুলমাওঁ ওয়ালা হাযমা। সুরা ত্বাহা ১১২

৭৮. খাদ্য (রিযক) বৃদ্ধির দোয়া - হযরত আলী আঃ ফজর নামাজ আদায় এর পর নিম্ন দোয়া পাঠ করলে রিযক বৃদ্ধি হয়।

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম

আল্লাহুম্মা সুন ওয়ায হি বিল ইয়াসারে ওয়ালা তুবাদ্দিল জাহি বিল ইক্ব তারে ফাস ত্বুর যিকা তালেবি রিযকেকা ওয়াস তা তিফা শিরারা খ্বালক্বেকা ওয়া উবতালা বে হামদে মান আ’তানি ওয়া উফতা তানা বেযাম্মে মান মানা’আনি ওয়া আন্তা মিন ওয়ারায়ে যালেকা কুল্লেহি ওয়ালি উল ই’তায়ে ওয়াল মানা’আ ইন্নাকা আলা কুল্লে শায়য়েন ক্বাদির

৭৯. স্মৃতি বাড়ানোর জন্য - হযরত মোহাম্মাদ সাঃ এবং হযরত আলী আঃ বলেছেন – যে ব্যক্তি যে কোন কিছু শুনে স্নরণ রাখতে চায় সে ব্যক্তি যেন নিম্ন দোয়াটি প্রত্যেক ওয়াজিব নামাজ আদায় করে পড়ে।

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম

সুবহানা মানলা ইয়াতাদি আলা আহলে মামালাক তেহী সুবহানা মানলা ইয়া খোযো আহলাল আরযে বে-আল ওয়ানিল আযাবে সুবহানা আর’রাওফির রাহিমে আল্লাহুম্মা আযআল লি ফি ক্বালবি নূরান ওয়া বাসারান ওয়া ফাহমান ওয়া ইলমান ইন্নাকা আলা কুল্লে সাইয়েন ক্বাদির

৮০. কোরআন মন থেকে মুখস্ত করার জন্য - হযরত আলী আঃ বলেছেন নিম্ন দোয়াটি যদি কেউ কোরআন মুখস্ত করার উদ্দেশ্যে প্রতিদিন পাঠ করবে তাহলে কোরআনের যা কিছু শিখবে কখনো ভুলবেনা দোয়াটি সাহিফায়ে আলভিয়া থেকে নেয়া।

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম

আল্লাহুম্মার হামনি বে-তারকে মা’আসিকা আবাদান মা আবক্বাইতানি ফার হামনি মিন তাকাল্লুফে মা লা ইয়ো নেমি ওয়ার যোকনি হোসনাল মানযারে ফি মা ইয়োরযিকা আন্নি ওয়ালযিম ক্বালবি হিফযা কিতাবেকা কামা আন আন আতলু ওয়াহো আলান নাহ উ ইল লাযি ইউয়যেকা আন্নি