বিচারদিন সম্পর্কে
সেদিন এমন হবে যে, আল্লাহ পূর্ববতী ও পরবতী সকলকে একত্রিত করবেন। প্রত্যেকেই নিজ নিজ কাজের হিসাব-নিকাশ দেখা ও বিনিময় পাওয়ার জন্য আনুগত্য সহকারে দাঁড়িয়ে থাকবে। ঘর্ম তাদের মুখ পর্যন্ত প্রবাহিত হবে এবং তাদের পায়ের নিচের মাটি কাঁপতে থাকবে। তাদের মধ্যে সে-ই সব চাইতে ভালো অবস্থায় থাকবে যে তার দুটো পা রাখার জন্য একটু স্থান পাবে এবং নিশ্বাস ফেলার জন্য একটু খোলা জায়গা পাবে।
ভবিষ্যৎ ফেতনা সম্পর্কে
ফেতনা হলো অন্ধকার রাতের মতো। না অশ্ব তার মোকাবেলায় দাড়াবে, না তার ঝান্ডা ফিরে আসবে। তা পূর্ণ লাগামে উপস্থিত হবে এবং জিন নিয়ে প্রস্তুত থাকবে। তাদের নেতা তাদের পরিচালিত করতে থাকবে এবং সওয়ার তার ক্ষমতা কাজে লাগতে থাকবে। ফেতনাবাজাদের আক্রমণ মারাত্মক। আল্লাহর খাতিরে যারা তাদের সঙ্গে যুদ্ধ করবে তারা গর্বিতদের দৃষ্টিতে নিচ, পৃথিবীতে অপরিচিত। কিন্তু আকাশে সুপরিচিত। তোমাকে অভিশাপ হে বসরা, যখন আল্লাহর অভিশপ্ত একদল সৈনিক কোন প্রকার চিৎকার না করেই তোমার ওপর আপতিত হবে; তখন তোমার অধিবাসীগণ রক্তাক্ত মৃত্যুর মুখোমুখি হবে ও ক্ষুধায় মরবো।